পাঠানটুলি মোড়ে সন্ত্রাসী ইমুর নেতৃত্বে নীট কনসার্নের শ্রমিককে মারধর

গতকাল সন্ধার পর পাঠানটুলি মোড়ে সন্ত্রাসী আতাউর রহমান ইমুর নেতৃত্বে নীট কনসার্নের শ্রমিককে মারধর।

গতকাল স্বন্ধার পর ১৭/৫/২৪ ইং তারিখ রোজ শুক্রবার নীটকনসার্নের কেসিপ্রিন্টের তিন তলায় অনেক বছর ধরেই কাজ করছেন ফ্লোর ইনচার্জ হিসেবে মোঃ লতিফ আহমেদ।

কাজের সুবাদে পরিচয় হয় সিদ্ধিরগঞ্জ সাইলোগেট এলাকার আতাউর রহমান ইমুর সাথে। তিনি কিউসিতে কাজ করতেন। এ থেকেই শত্রুতার সূত্রপাত।

তথ্য অনুযায়ী জানতে পারি সন্ত্রাসী আতাউর রহমান ইমু এখন আর মীটকনসার্নে চাকরি করে না।

কিন্তু চাকরি থাকা অবস্থায় ইনচার্জ লতিফ আহমেদ ও কিউসি ইমুর সাথে গেঞ্জির বাটন নিয়ে মনোমালিন্য হয়, আর সেটা মনে রেখেই গতকাল নীটকনসার্ন গেইট থেকে রিক্সাযোগে পাঠানটুলি মোড়ে এনে প্যান্টের বেল্ট খুলে পিঠায় ও কিল-ঘুষি লাঠি উষ্ঠা মারে।

তারপর লোকজন আসলে ইমু বাহিনী পালিয়ে যায় । পালিয়ে যাওয়ার সময় ছিনিয়ে নেয় তথ্যা অনুযায়ী খবর পেলাম ২০ হাজার টাকাও নিয়ে যায়।

তারপর অসুস্থ অবস্থায় লতিফকে নারায়ণগঞ্জ ৩০০ শয্যায় চিকিৎসা করিয়ে আসামি ইমু গ্যং-দের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ করা হয় । যার নং ২৩৮৫।

তবে ইনচার্জ লতিফ আহমেদ এর সাথে মোবাইলে কথা বলে এসব তথ্য আমরা জানতে পারি । এই নিউজ করার আগেও একাধিক বার নিটকনসার্নের শ্রমিকদের বিভিন্ন জায়গায় আটকিয়ে বিভিন্ন ইসু নিয়ে যেমন মেয়েলি ঘটনা, ভিতরের ঘটনা বাহিরে এনে মারামারি ছিনতাইয়ের মত ঘটনা ঘটত।

ঘটনা গুলো হতো নিরিবিলি জায়গায় যেমন কোওপারেটিভ, আজিম মার্কেট পুল, জেলেপাড়া পুল পাঠানটুলি মোড় লোকজন যখন কম, পাঠানটুলি সিটি কবরস্থান, এসিআই মোড় লক্ষীনারায়ন ও রসুলবাগ রেললাইন পুল এসব এলাকাগুলিতে এলাকার ছেলেদের সাথে নিয়ে বাহিরের ছেলেদের সংযোগে কাজগুলো হতো।

এলাকাবাসী বলেন প্রচুর লোকজন হওয়াতে প্রতিদিনই এসব ঘটনা ঘটত। তাই এলাকাবাসী মনে করেন প্রতিটি মোড়ে মোড়ে ও নিরিবিলি জায়গায় একবার দুই বার করে পুলিশী টহল প্রয়োজন। এলাকাবাসী আরও মনে করেন এর সাথে জড়িত আছে মাদক ও কিশোর গ্যাং । এইসব এলাকাগুলিতে প্রশাসনিক নজরদারী জরুরী ভিত্তিতে প্রয়োজন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *