মীর সোহেল এর সহযোগী মিলন সরদার হচ্ছে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা যমুনা ডিপোর সাধারন সম্পাদক আওয়ামী শাসন আমলে তাদের আধিপত্য ছিলো বেশ । স্বৈরাচার আমল চলে গেলেও এখনো সক্রিয় তাদের শুভাকাঙ্ক্ষীরা এবং একই পদে বহাল সাধারন সম্পাদক মিলন সরদার।
জানা যায়, স্বৈরাচার ফ্যাসিস্ট হাসিনার সময় খুব দাপট দেখিয়ে নানান সময় ড্রাইভার ,হেলপার ও মালিক সমিতির লোকজনদের শাসিয়ে রাখতেন এই মীর সোহেল এর সহযোগী মিলন সরদার । আর নানা অজুহাতে চালাতেন নির্যাতন আর কিছু বললেই ভয় দেখাতেন মীর সোহেলের কারন উনি ছিলেন মীর সোহেল এর খুব কাছের মানুষ ও সহযোগী। আর স্বৈরাচার পালিয়ে গেলেও এখনও একই পদে বহাল আছেন মিলন সরদার ।
মালিক সমিতির একজন থেকে জানা যায়, বিভিন্ন সময় নানা অজুহাতে নানা চাঁদা নিলে তার কোন হিসাব কখনো পাওয়া যাইনি আর যদি আমাদের মধ্যে কেউ তার এই বিষয় কোন কথা বলতো তাহলে ফোন চলে আসতো মীর সোহেলের ডেকে নেয়া হতো তার অফিসে তার পর বিভিন্ন ভাবে অপমান অপধস্ত আর অকাত্ত ভাষায় গালাগালী কারন মীর সোহেল ছিলো বাংলাদেশ যমুনা ট্যাংকলরীর মালিক সমিতির সভাপতি আর তার অত্যন্ত কাছের লোক ও শুভাক্ষাংখি হচ্ছেন সাধারন সম্পাদক মিলন সরদার।
ট্যাংকলরীর এক ড্রাইভাইর যানান, আরে ভাই আর বইলেন না চুন থেকে পান খসলেই দিতো মাইর আর বকা ট্রিপ শেষ করে আসতে শুরু হইতো অত্যাচার কেন লেট হইছে কি করছোস তেল কম কেন আর আওমীলিগের সোহেল ভাইয়ের লোগতো আছে কথার আগে চলতো মাইর আর আমাদের সাধারন সম্পাদক মিলন সরদার হইতাছে তার চোখ কান। স্বৈরাচার ফ্যাসিস্ট গেলোগা কিন্তু এই মিলননা আর গেলোনা।
এ বিষয় মিলন সরদার এরে মুটো ফোনে কল করলে তার মুটো ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।