Thursday , 29 May 2025 | [bangla_date]
  1. ৫০ হাজার মানুষ পানিবন্দি
  2. Alor Dhara24 News
  3. অন্যান্য
  4. আড়াইহাজার
  5. এন আই সি ইউ
  6. ওয়াজ ও দোয়ার মাহফিল
  7. কো-অর্ডিনেটর
  8. খেলা
  9. খেলাধুলা
  10. জ্বালানী তেল বিপনন বন্ধ
  11. ধর্ম
  12. নারায়ণগঞ্জ
  13. নারায়ণগঞ্জ জেলা সড়ক পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়ন বৃহত্তর শিমরাইল উপ কমিটির অফিস উদ্বোধন
  14. নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেপ্তার
  15. নিষিদ্ধ হলো আওয়ামী লীগ

মর্গ্যান স্কুলে দুর্নীতির তদন্তে গিয়ে ম্যাজিস্ট্রেটকে বাঁধা, উত্তপ্ত পরিস্থিতি

প্রতিবেদক
AlorDhara24
May 29, 2025 4:02 pm

নারায়ণগঞ্জের ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান মর্গ্যান গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজে দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ তদন্ত করতে গিয়ে সরকারি কাজে বাধার মুখে পড়েছেন জেলা প্রশাসনের ম্যাজিস্ট্রেট রাশেদুল ইসলাম। বৃহস্পতিবার (২৯ মে) সকাল ১১টার দিকে এ ঘটনাটি ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শী ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, সকাল সাড়ে এগারোটার দিকে ম্যাজিস্ট্রেট রাশেদুল ইসলাম প্রতিষ্ঠানটিতে তদন্তের উদ্দেশ্যে প্রবেশ করেন। কিছুক্ষণের মধ্যেই ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ নুসরাত রেবেকা ও সরকারি প্রধান শিক্ষক বিনোদ কুমার দেবনাথ, শিক্ষক আব্দুল বাতেন, কামরুল ইসলাম, হায়াত মাহমুদ, মেহেদী হাসানসহ কয়েকজন শিক্ষক তাঁর প্রতি অসৌজন্যমূলক আচরণ শুরু করেন। অভিযোগ রয়েছে, তাঁকে ভুয়া ম্যাজিস্ট্রেট দাবি করে গালাগাল ও ধাক্কাধাক্কি করা হয়।

এ সময় বিদ্যালয় চত্বরে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। শিক্ষার্থীদের ক্লাস থেকে নামিয়ে এনে ম্যাজিস্ট্রেট বিরোধী স্লোগান দেওয়া হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ম্যাজিস্ট্রেট প্রশাসনের সহায়তা চাইলে পুলিশ এসে তাঁকে উদ্ধার করে নিরাপদ স্থানে নিয়ে যায়।

বিদ্যালয়ের একাধিক শিক্ষক জুবায়ের আহমেদ, রামকৃষ্ণ, রাকিবুল ইসলাম রকি, আমির হামজা, মোফাজ্জল হোসেন, মাহাদী হাসান, এনামুল হক, খন্দকার শাহানুর শাহজালাল, আব্দুর রহমান, খাইরুল ইসলাম, মনির আক্তার, আরিফা আক্তার, নজরুল ইসলাম এবং কলেজ শাখার বাবুল হোসেন ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ছিলেন বলে জানান। তাদের ভাষ্যমতে, কিছু শিক্ষক ম্যাজিস্ট্রেটকে অবরুদ্ধ করে রাখেন।

তারা আরও বলেন, দীর্ঘদিন ধরে প্রতিষ্ঠানটিতে স্থায়ী অধ্যক্ষ ও সহকারী প্রধান শিক্ষক না থাকায় নানা অনিয়ম ও দুর্নীতি চলছে। প্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তরে শৃঙ্খলার অভাব এবং ব্যক্তিস্বার্থে প্রশাসনিক ক্ষমতার অপব্যবহার চলছে বলেও অভিযোগ করেন তারা।

এ অবস্থায় জেলা প্রশাসনের প্রতি তারা আহ্বান জানান, ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ নুসরাত রেবেকা ও সহকারী শিক্ষক বিনোদ কুমার দেবনাথকে অপসারণ করে একটি স্বচ্ছ ও শৃঙ্খলাপূর্ণ প্রশাসন নিশ্চিত করতে।

ঘটনার বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে অধ্যক্ষ নুসরাত রেবেকার পক্ষ থেকে কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।

সর্বশেষ - শহরের বাইরে

আপনার জন্য নির্বাচিত