Thursday , 18 April 2024 | [bangla_date]
  1. ! Без рубрики
  2. 1Win AZ Casino
  3. 1Win Brasil
  4. 1win Brazil
  5. 1WIN Casino Brasil
  6. 1win India
  7. 1WIN Official In Russia
  8. 1win Turkiye
  9. 1win uzbekistan
  10. 1winRussia
  11. 1xbet
  12. 1xbet apk
  13. 1xbet AZ Casino
  14. 1xbet Azerbajan
  15. 1xbet Casino AZ

জাকির খানের বিরুদ্ধে আদালতে ২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ

প্রতিবেদক
admin
April 18, 2024 8:14 pm

আলোচিত ব্যবসায়ী সাব্বির আলম খন্দকার হত্যা মামলায় জাকির খানের বিরুদ্ধে আদালতে ২ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) দুপুর ১টায় অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ (প্রথম আদালত) উম্মে সরাবন তহুরার আদালতে এ সাক্ষ্যগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।

এদিন আদালতে মামলার চতুর্থ ও পঞ্চম সাক্ষী তাদের সাক্ষ্য প্রদান করেন। এরা হলেন- নিহত সাব্বির আলম খন্দকারের বোন কামরুন নাহার ও তার অফিস সহকারি রফিক সাক্ষ্য প্রদান করে। সাক্ষ্যগ্রহণরে সময় আসামি পক্ষের আইনজীবীরা সাক্ষীদের জেরা করেন।

আসামি পক্ষের আইনজীবীরা সাক্ষীদের জেরার পাশাপাশি আসামি জাকির খানের নিরাপত্তা ও তার চিকিৎসার জন্য আদালতে আবেদন করে। কোর্ট পুলিশ পরিদর্শক আসাদুজ্জামান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, দুপুর ১টায় অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ (প্রথম আদালত) উম্মে সরাবন তহুরার আদালতে সাক্ষ্যগ্রহণ করা হয়। প্রায় এক ঘন্টারও অধিক সময় ধরে সাক্ষীদের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়।

এ বিষয়ে আসামি পক্ষের আইনজীবী মো: রবিউল হোসেন জানান, নারায়ণগঞ্জের চাঞ্চল্যকর সাব্বির হত্যা মামলায় দুজন সাক্ষী তাদের সাক্ষ্য প্রদান করেছেন। এরা হলেন- মামলার চতুর্থ সাক্ষী নিহত সাব্বির আলম খন্দকারের আপন বোন কামরুন নাহার ও পঞ্চম সাক্ষী সাব্বির আলম খন্দকারের অফিস সহকারি রফিক।

সাব্বিরের আপন বোন তিনি প্রত্যক্ষদর্শী বলে আদালতকে জানিয়েছেন। কিন্তু ওনার সাক্ষীর মধ্যে কে কারা এবং কিভাবে তাকে হত্যা করেছে, সেটা তিনি বলতে পারেন নি। তিনি জাকির খানের নামও বলেন নি, আমরা তাকে জেরা করেছি।

তারা তেমন কোন জোড়ালো বক্তব্য দিতে পারেনি। তিনি আরও জানান, আদালতে জাকির হোসেনের চিকিৎসার ব্যাপারে দরখাস্ত করা হলে তা মঞ্জুর হয়। এর আগে, কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে আদালতে জাকির খানকে হাজির করা হয়। আদালতে জাকির খানকে হাজির করার সময় আদালতপাড়ায় তার কর্মী সমর্থকরা উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, ২০০৩ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি আততায়ীদের গুলিতে নিহত হন ব্যবসায়ী নেতা সাব্বির আলম খন্দকার। এ হত্যাকান্ডের পর তার বড় ভাই তৈমূর আলম বাদি হয়ে ১৭ জনকে আসামি করে ফতল্লা থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়েরের পর মোট ৯ জন তদন্তকারী কর্মকর্তা পরিবর্তন করা হয়।

পরবর্তীতে মামলাটি পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগে (সিআইডি) স্থানান্তর করা হয়। সিআইডির এএসপি মসিহউদ্দিন দশম তদন্তকারী কর্মকর্তা দীর্ঘ প্রায় ৩৪ মাস তদন্ত শেষে তিনি ২০০৬ সালের ৮ জানুয়ারী আদালতে ৮ জনকে আসামি করে চার্জশীট দাখিল করেন। এতে সাবেক ছাত্রদল সভাপতি জাকির খান, তার দুই ভাই জিকু খান, মামুন খানসহ মোট ৮ জনকে আসামি উল্লেখ করা হয়।

সর্বশেষ - রাজনীতি