সোনারগাঁয়ে পরকিয়ায় আসক্ত নেকবর,  মামলার আসামী আনিস সভাপতি প্রার্থী

পরকিয়ায় আসক্ত নেকবর হোসেন নাহিদ এবং একটি প্রতিষ্ঠিত কোম্পানির মালামাল লুটের মামলার আসামী আনিস আহম্মেদ  নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁও উপজেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি প্রার্থী হওয়ায় তৃণমূলের নেতাকর্মীদের মাঝে তীব্র নিন্দার ঝড় বইছে। তৃণমূলের একাধিক নেতাকর্মীরা জানান,নেকবর হোসেন নাহিদ একজন লুচ্চা ও পরকিয়ায় আসক্ত ।সে পিরোজপুর ইউনিয়নের মহিলা সদস্য রুনা আক্তারের সাথে অবৈধ সম্পর্কে জড়িত আছে।তারা দুজনে বিবাহ বহির্ভূত সম্পর্কে জড়িয়ে বিভিন্ন এলাকায় অপকর্মে লিপ্ত হওয়ায় এলাকাজুড়ে নেকবর হোসেন নাহিদ একজন লুচ্চা নেতা হিসেবে  পরিচিত  পায়।তার মতো এমন চরিত্রের লোক আবারও উপজেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি প্রার্থী হওয়ায় এলাকাবাসীর মাঝে তীব্র নিন্দার ঝড় বইছে।তার মতো নেতার জন্য বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের বদনাম হয়।তাই তাকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করার প্রয়োজন বলে দাবী করেন এলাকাবাসী। উপজেলার কয়েকজন নেতাকর্মী জানান, তার নিজস্ব কোন কর্মী নেই। এর আগেও নেকবর হোসেন নাহিদ দীর্ঘ সময় ধরে উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের দায়িত্ব পালন করে ছিলেন।তখন স্বেচ্ছাসেবক লীগ সংগঠনটি প্রায় মৃত বা নিষ্ক্রিয় অবস্থায় ছিলো।তাই আগামীতে তাকে আবারও স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি করলে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের আন্দোলন সংগ্রামে সে কোন ভূমিকা পালন করতে পারবে না।তাই নেকবর হোসেন নাহিদকে সোনারগাঁও উপজেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের কমিটিতে সভাপতি না করার অনুরোধ জানিয়েছেন নেতাকর্মীরা।তাছাড়া নেকবর হোসেন উপজেলা আওয়ামীলীগের নেতাদের মাঝে ঐক্য বিনষ্ট কারী হিসেবেও পরিচিত। এদিকে আরেক ঢাল তলোয়ার ছাড়া সভাপতি প্রার্থী হিসেবে উপজেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি  হিসেবে প্রার্থী হয়েছেন মালামাল লুটের মামলার প্রধান আসামী আনিস আহম্মেদ।মেঘনা ঝাউচর এলাকার গ্লোবাল এন্ড ষ্টার ব্যাগ ইন্ডাস্ট্রিজের মালামাল লুটের ঘটনায় আনিস আহম্মেদকে ১ নং আসামী করে অত্র প্রতিষ্ঠানের ষ্টোর ম্যানেজার মোঃ জহিরুল হক বাদী হয়ে সোনারগাঁ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।এছাড়াও আনিস আহম্মেদ তার বাহিনী নিয়ে এলাকায় বিভিন্ন অপরাধ কর্মকান্ড করে বেড়ায়। একজন পরকিয়ায় সেরা আরেকজন মালামাল লুটের মধ্যে সেরা তারা দুজনেই আবার উপজেলার মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় কি করে নেতৃত্ব দিবে এমনটাই প্রশ্ন সাধারণ মানুষের। ইউপি মেম্বার রুনা বলেন উনার সাথে আমার দা কুমড়া সম্পর্ক। উনি আমার বিরুদ্ধে প্রার্থী দিছে।একটি কুচক্রী মহল ষড়যন্ত্র মুলক ভাবে সামাজিক ভাবে হেয় করতে এই কাজ করছে। নেকবর হোসেন নাহিদ মুঠোফোনে বলেন,এটি একটি ফেক ছবি।এটার কোন ভিত্তি নাই।একটি কুচক্রী মহল ষড়যন্ত্র মুলক ভাবে আমাকে হেয় প্রতিপন্ন করতে অপপ্রচার চালাচ্ছে।