Monday , 1 April 2024 | [bangla_date]
  1. ! Без рубрики
  2. 1Win AZ Casino
  3. 1Win Brasil
  4. 1win Brazil
  5. 1WIN Casino Brasil
  6. 1win India
  7. 1WIN Official In Russia
  8. 1win Turkiye
  9. 1win uzbekistan
  10. 1winRussia
  11. 1xbet
  12. 1xbet apk
  13. 1xbet AZ Casino
  14. 1xbet Azerbajan
  15. 1xbet Casino AZ

লড়াইয়ের দৌড়ঝাঁপে এক ধাপ এগিয়ে রশিদ

প্রতিবেদক
admin
April 1, 2024 6:52 am

ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী ৮ মে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বন্দর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন।

এর জন্য নির্বাচনী মাঠের লড়াইয়ে নেমে পড়েছেন অনেকই। কেউ ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন প্রচার-প্রচারণায়, কেউ বা ব্যস্ত রয়েছেন জনসাধারণের সাথে মিশতে।

বন্দর উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে লড়াই করতে মাঠে নেমেছেন বন্দর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বর্তমান উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এমএ রশিদ, সাবেক বিএনপি নেতা ও দুইবারের উপজেলা চেয়াম্যান আতাউর রহমান মুকুল, মুছাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাকসুদ হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সুফিয়ান।

চেয়ারম্যান পদে আগ্রহী এই চারজনই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন।

বন্দর উপজেলায় দুইবারের মতো চেয়ারম্যান হওয়া আতাউর রহমান মুকুল জনসাধারণের মন জয় করতে পেরেছেন বুহু আগেই।

কিন্তু বিএনপি থেকে বহিষ্কারের পর থেকে সেই সমর্থন কমে এসেছে বলে দাবি করছেন দলটির তৃণমূলের নেতাকর্মীরা। তারা বলছেন, ‘উনি দল থেকে বেরিয়ে এসেও দলের নামে মানুষের দারে দারে ভোট চাচ্ছেন।

কিন্তু আমরা ওলিতে গোলিতে জানান দিচ্ছি তাকে বয়কট করতে, দলের নাম বিক্রি করে কেউ নির্বাচন করতে পারবে না।’ এদিকে, জনমনে বেশ বিতর্কিত হয়ে আছেন মুছাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাকসুদ হোসেন।

এমনকি রাজনৈতিক অঙ্গনের বেশ কয়েকজন নেতা তাকে ‘রাজাকার’ সম্ভোধনও করে কটুক্তি করেছেন। যার ফলে জনমনেও বিরূপ প্রভাব পড়ছে বলছেন, রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা। অন্যদিকে, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সুফিয়ান তৃণমূল নেতাকর্মীদের মধ্যে জনপ্রিয় হলেও, বন্দরে বেশি জনপ্রিয়তা বর্তমান চেয়ারম্যান এমএ রশিদের।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, চেয়ারম্যান পদের লড়াইয়ে বেশ কয়জন পাক্কা খেলোয়ার রয়েছে। তবে এদের মাঝে এগিয়ে আছেন এমএ রশিদ। তৃণমূলের নেতাকর্মীদের সমর্থনসহ জনসাধারণ রয়েছে তার পাশে।

এর উপর নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের সংসদ সদস্য একেএম সেলিম ওসমান সমর্থন দিয়েছেন তাকে।

সম্প্রতি এক মতবিনিময় সভায় এমএ রশিদকে সমর্থন দিয়ে সেলিম ওসমান বলেন, আমার নির্বাচনের পরে জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে বসলাম একদিন, জানতে পারলাম সামনে উপজেলা নির্বাচন।

সবাই কথা বলে কিন্তু ১জন মানুষ কথা বলেন না। সেটা হলো আমাদের রশিদ ভাই। সবারই ইচ্ছা থাকে আমি একটু আগায় যাই। আমি সেদিনই বলেছিলাম যে, আমাকে যদি সর্মথন দিতে বলো তাহলে আমি পুরোদেরই সর্মথন দিবো। সেটা হলো রশিদ ভাই আর সানু।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, যিনি একজন সংসদ সদস্যের সমর্থন পেয়েছেন, যার জনসাধরণ ও দলের তৃণমূলের সমর্থন আছে ভোটের লড়াইয়ে সেই এগিয়ে থাকবে। এটি ভোটের দিনই দেখা যাবে।

তৃণমূল নেতাকর্মী ও জনসাধারণের সমর্থন পেয়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে এমএ রশিদ বলেন, দীর্ঘদিন যাবৎ আমি রাজনীতির সাথে জড়িত।

সেই সুবাদে তৃণমূলের নেতাকর্মীদের সাথে আমার সুসম্পর্ক হয়েছে। তাদের সাথে আমার আত্মার সম্পর্ক গড়ে উঠেছে ও সেই জন্যে তারা আমাকে মন থেকে ভালোবাসে। কাজকর্মে তারা আমারা সকলেই ঐক্যবদ্ধ। স্বাধীণতা বিরোধী শক্তির বিরুদ্ধেও আমরা বদ্ধপরিকর।

এর জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং আমরা রাজনীতিতে টিকে আছি। আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করে আসছি এবং ইনশাল্লাহ আরও কাজ করবো।

তিনি বলেন, সততার সাথে আমি কাজ করে আসছি। আমার কাজ কর্মে কেউ কখনও দুর্বলতা ধরতে পারে নাই এখন অবধি। এ নিয়ে বিভিন্ন সভায়, জনসমাগমে সবার কাছে চেলেঞ্জও করেছি। আমার কাজের মাধ্যমে মানুষের মনে জায়গা করতে পেরেছি।

সর্বশেষ - রাজনীতি

আপনার জন্য নির্বাচিত