তথ্য প্রযুক্তি ডেস্ক :
সারাদেশ জুড়েই স্লোগান চলছে একদেশ এক রেইট।বাস্তবে কতটা সত্য কথাটা। বাংলাদেশের আনাচে কানাচে ছড়িয়েছে ছিটিয়ে আছে নিবন্ধিত অনিবন্ধিত অনেক আইএসপি কোম্পানি। তারা কি পরিমান ব্যান্ডউইথ কি দামে ক্রয় করছে, আর গ্রাহকের কাছে কি দামে বিক্রয় করছে, তা দেখার জন্য যেন কেউ নেই। যারা আছেন তারা আবার মসলা পান মাসে মাসে এমন অভিযোগ করেন জনৈক গ্রাহক।
বিটিআরসি যত বড়ো বড়ো ফাঁকা বুলি দেননা কেন শরীষা ক্ষেতে ভূত থাকলে ভূত তাড়াবে কে? খোদ রাজধানী ঢাকা শহরে ৮ থেকে ১০টি নামী-দামী কোম্পানি ছাড়া অন্যরা মাপে কলম দিয়ে দেদারছে ব্যবসা করে চলছে। অনেক কোম্পানি নামীদামী কোম্পানির কাছথেকে কিছু ব্যান্ড উইথ ক্রয়করে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। তাদের কথায় আর কাজে মিল নেই। সংযোগ দেওয়ার সময় বলছে ২০এম বি ব্যবহারের সময় পাওয়া যাচ্ছে ৫এম বি।এই হলো বর্তমান চিত্র।
অন্যদিকে, মোট আয়ের উপর ১৫℅ ভ্যাট দেওয়ার কথা থাকলেও কত জন ব্যবসায়ী সঠিকভাবে তা পালন করছেন তা বোধগম্য নয়। রাজধানীতে অভিযান পরিচালনা করলে দেখা যাবে অবৈধ কোম্পানির অভাব নেই। বিটিআরসির পক্ষ থেকে মাঝে মধ্যে লোক দেখানো অভিযান পরিচালনা করলেও থেমে নেই এসব অসাধু ব্যবসায়ীরা। বিশেষ করে এলাকা ভিত্তিক ছোটখাট ব্যবসায়িরা গ্রাগক ঠকিয়ে চলেছেন। গ্রাহক ঠকানোর সাথে জড়িত আছেন কিছু অসাধু কেয়ার টেকার। নাম সর্বস কোম্পানি গুলো কেযারটেকারদের ১ম মাসের বিল সহ লাইনচার্জ পুরোটা দিয়ে দেন বলেও খবর পাওয়া যায়। ফলে ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন গ্রাহক।